T দিয়ে হাত কাটা পিক

T দিয়ে হাত কাটা পিক

T দিয়ে হাত কাটা পিকগুলো দেখতে কেমন হয়? যদি আপনারা এর ধারণা করতে না পেরে থাকেন, তাহলে দয়া করে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং নিম্নে দেওয়া হাত কাটা পিকগুলো দেখে নিন। আশা করি সম্পূর্ণ একটি ধারণা পেয়ে যাবেন T দিয়ে হাত কাটা পিক/ছবি সম্পর্কে।

সত্যিকার অর্থে, বর্তমানে খুব অনেক সংখ্যক মানুষেই ইন্টারনেটে হাত কাটা পিক দেখতে চেয়ে সার্চ দিয়ে থাকে। সংখ্যাটা কিন্তু কম নয়। আর সেই সার্চটা হয় অক্ষর ভিত্তিক। অর্থাৎ ইংরেজী বিভিন্ন ধরনের অর্থ দিয়ে হাত কাটা পিক চেয়ে থাকে। যেমন কেউ চায় I দিয়ে হাত কাটা পিক আবার কেউ চায় j দিয়ে হাত কাটা পিক। ঠিক একই ভাবে ইংরেজী সবগুলো বর্ণ দিয়েই কেউ না কেউ সার্চ দিয়েই যাচ্ছে। আর যথার্থ সার্চ রেজাল্ট না থাকায় ভিজিটর তাদের কাঙ্খিত রেজাল্ট পাচ্ছে না। আর তারই ধারাবাহিকতায় আজকের আর্টিকেলে আমরা ইংরেজী বর্ণ t দিয়ে হাত কাটা বেশ কিছু ছবি দেখবো। যাইহোক, আলোচনা বিলম্ব না করে চলূন দেখে নিই উক্ত বর্ণ দিয়ে হাত কাটা কিছু পিকচার।

T অক্ষর দিয়ে হাত কাটা পিক

T অক্ষর দিয়ে হাত কাটা পিক

আমি জানি যে আপনারা T অক্ষর দিয়ে হাত কাটা ছবি দেখার জন্য অপেক্ষা করছেন। তাই আর বিলম্ব না করে চলুন দেখে নিই সেরা কিছু ছবি। সেগুলো হলো-

T দিয়ে হাত কাটা চতুর্থ পিক
T দিয়ে হাত কাটা তৃতীয় পিক
T দিয়ে হাত কাটা প্রথম পিক
T দিয়ে হাত কাটা দ্বিতীয় পিক

আশা করি আপনারা ছবিগুলো বেশ মনোযোগ সহকারে দেখেছেন। তো এখন কি ভাবছেন? T দিয়ে আপনারাও কি আপনাদের হাত কাটবেন? অথবা কাউকে সাজেস্ট করবেন? নাকি উপরোক্ত ছবিগুলো দেখেছেন শুধুমাত্র আপনাদের শখ থেকেই? যদি শখ থেকে হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই সেটি ভালো। তবে যদি কেউ আপনারা চান যে, উপরোক্ত ছবিগুলোর ন্যায় আপনারাও আপনাদের হাত কেটে এভাবে ছবির ন্যায় অঙ্কন করিবেন, তাহলে সেটিকে আমি কোনো ভাবেই সাপোর্ট করি না। কেননা, মহান আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে এই দুনিয়াতে দেহটাকে আমানত হিসেবেই দিয়েছেন। সেই প্রেক্ষিতে আমাদের দেহের যত্ন নেওয়া আমাদেরই জন্য অপরিসীম।

নোটঃ যদি কেউ T বর্ণ দিয়ে তার হাত কেটে থাকে, তাহলে দূরভাষের কর্তৃপক্ষ কোনো ভাবেই এর সাথে সংযুক্ত । যদি কেউ স্ব-হাত কাটে, তাহলে সেটা সম্পূর্ণ তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।

T দিয়ে হাত কাটা পিক নিয়ে শেষ কথা

আসলে শেষ কথা বলতে আমি স্ট্রংলি সাপোর্ট করি যে, কেউ তার স্ব হাত কেটে উক্ত নামুগলো না লেখে সে ক্ষেত্রে আপনারা মেহেদী ব্যবহার করতে পারেন। কেননা এতে কোনো রকম ক্ষতি নেই। তবে যারা তাদের প্রিয় ব্যক্তির শোকে কাতর, তাদের ক্ষেত্রে এই বাক্যগুলো মানতে কিছুটা হলেও অস্বস্তিকর লাগতে পারে। আর এটাই স্বাভাবকি। তবে পরোক্ষণে আপনারা এটার জন্য লজ্জিত হবেন, এটাও ঠিক। তাই আল্লাহর দেওয়া দেহটাকে কেটে ক্ষত-বিক্ষত না করে যে কোনো বিপদে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কল করাকেই আমি উত্তম মনে করি।

হাত কাটার ক্ষেত্রে আবার অনেকে অনেক ধরনের কৌশলও ব্যবহার করে থাকে। যেমন অনেকে এসিড ব্যবহার করে উক্ত কাজটি করে থাকে। আবার অনেকে মেটাল ব্লেড ব্যবহার করে। কেউ বা চুনও ব্যবহার করে। তবে আপনি যে কৌশলই ব্যবহার করেন না কেন, সেটি আপনাকে নেগেটিভ ভাবেই উপস্থাপন করে। তাই সমাজে ভালো ভাবে বেঁচে থাকতে বিভিন্ন অক্ষর দিয়ে হাতে নাম না লিখা থেকে বিরত থাকুন। সেটা যেকোনো অক্ষরই হতে পারে।

যদিও আজকের আর্টিকেলটি মূলত ইংরেজী বর্ণ T অক্ষর দিয়ে, তবুও আমি আপনাদেরকে ডিমটিভিশন করবো যে কোনো অক্ষর দিয়ে হাত কাটা থেকে। কেননা এটা ইসলামের পাশাপাশি আমাদের সমাজ তথা দেশে সম্পূর্ণ নিষেধ। যাইহোক, আর্টিকেলের শেষে এসে বলতে পারি যে, আপনারা যারা যারা T দিয়ে হাত কাটা পিক দেখতে চেয়েছেন, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা ব্যাপকভাবে উপকৃত হতে পেরেছেন।

Leave a Comment