আজকে আমরা বীজগণিতের মান নির্ণয়ের সূত্রগুলো জানার পাশাপাশি চমৎকার কিছু উদাহরণ দেখবো। যা দেখে একবারে মূহর্তের মধ্যেই বীজগণিতের মানগুলো আমরা বের করে ফেলতে পারবো। বিভিন্ন চাকুরী পরীক্ষা কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক পরীক্ষা সহ নানা রকম পরীক্ষায় মান নির্ণয়ের অংকগুলো এসে থাকে। ব্যাসিক ধারণা এবং মান নির্ণয়ের সূত্রগুলো জানলে এরকম অংকগুলো আমরা খুব সহজেই করতে পারি।
সমাধান বা মান নির্ণয় একই অর্থ বহন করে। পৃথিবীতে সমস্যা যেমন আছে, ঠিক তেমনি এর সমাধানও আছে। একই ভাবে বীজগণিতের অংকের মধ্যে কিছু সরল সমীকরণ রয়েছে। যে সরল সমীকরণে অজ্ঞাত কিছু রাশি থাকে। এগুলোকে মূলত আমরা চলক বলে থাকি। বীজগণিতে এর চলকের মান বের করাকে বা সমাধান করাকেই মান নির্ণয় বলে থাকে। আশা করি মান নির্ণয় সম্পর্কে মোটামোটি একটি ধারণা সৃষ্টি হয়েছে। যাইহোক, এবার মান নির্ণয়ের সূত্রবলি এক নজরে দেখা যাক।
আরো জানুন: ভর্তির জন্য আবেদন করার নিয়ম।
মান নির্ণয়ের সূত্র সমূহ
প্র্যাক্টিকেল জীবনে মান নির্ণয়ের অনেকগুলো সূত্রই রয়েছে। তবে নিম্নে আমি বেশ কিছু সূত্র তুলে ধরেছি, যেগুলো আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সহ বিভিন্ন চাকুরী পরীক্ষায় এসে থাকে। সূত্রগুলো হলো-
উপরোক্ত সূত্রগুলো আমি ছবি/ইমেজ এবং লিখিত উভয় ভাবেই দিয়েছি। আপনারা ইচ্ছে মত কপি করে অথবা ইমেইজটি সংরক্ষণ করতে পারেন। মান নির্ণয় (man nirnoy sutro) সম্পর্কে কোন ধরনের প্রশ্ন কিংবা মিস আন্ডারস্টেন্ড থাকলে দূরভাষের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন অথবা কমেন্ট করুন। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
আমি ইকরামুল হক। শুধু মাত্র নিজের প্যাশনেট থেকে ব্লগিং করছি। চেষ্টা করি প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে এবং সেই সাথে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। তারই ধারাবাহিকতায়, প্রতিনিয়ত আমার লিখনী প্রকাশ করছি দূরভাষে। সো, স্টে উইথ মি এন্ড নো মোর এন্ড গ্রো ইউর নলেজ।
x-(x-320)=20 হলে, x এর মান কত?