J অক্ষর দিয়ে হাত কাটা পিক

J অক্ষর দিয়ে হাত কাটা পিক

যাদের প্রিয়তমা অথবা ভালোবাসার নামের প্রথম অক্ষর J দিয়ে, বহুবিদ কারণে তারাই ইন্টারনেট তথা গুগলে J অক্ষর দিয়ে হাত কাটা পিক সার্চ দিয়ে থাকে। ভালোবাসা হলো পবিত্র একটি জিনিস তবে অবশ্যই হালাল উপায়ে। কিন্তু শত হালাল থাকার পরও আমাদের বন্ধনে কিছুটা হলেও ফাটল সৃষ্টি হয় নানা কারণে। যে বিধায় আমরা একজন আরেকজনকে খুব সহজেই কষ্ট দিয়ে মাঝে অনেক দূরত্ব তৈরি করি। আর সেই বিধায় আমাদের মাঝে অনেকে নিজের প্রিয়জনের স্মৃতি ধরে রাখার ক্ষেত্রে দেহের বিভিন্ন অংশ কেটে তার নাম লিখে থাকি। শরীরের অঙ্গগুলোর মধ্যে রয়েছে বিশেষ করে হাত। ব্লেড বা দাড়ালো কিছু দিয়ে আমরা প্রিয়জনের প্রথম অক্ষর লিখে থাকি হাত কেটে। যদিও সবাই চাইলেই উক্ত কাজটি করতে পারে না। কেননা এখানে সাহসের অনেক বড় একটি বিষয় রয়েছে।

যাইহোক, ধরে নিলাম আপনিও আপনার একটি হাতে আপনার প্রিয়তমার প্রথম অক্ষর তথা j অক্ষরটি লিখতে চান। কিংবা R অক্ষর দিয়েও হতে পারে। কিন্তু কিভাবে হাত কেটে লিখবেন, সেটা ভালোভাবে জানেন না। সেই জন্য আপনাকে অবশ্যই পূর্বে হাত কেটেছে এমন কারো হাত দেখতে হবে অথবা ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে দেখতে হবে যে, কিভাবে j অক্ষর দিয়ে মানুষগণ হাত কেটে থাকে। যাইহোক, সঠিকভাবে হাত কেটে তাতে j অক্ষর কিভাবে লিখবেন,  তা নিয়ে নিম্নে কিছু ছবি দিয়েছি এবং আলোচনাও করেছি। চলুন সেগুলো জেনে নিই-

j অক্ষর হাত কাটার কৌশল

j অক্ষর হাত কাটার কৌশল

আমরা অনেকে মনে করি, হাত কাটা মানি ধারালো কিছু দিয়েই হাত কাটতে হবে। কিন্তু বাস্তবে আমি ধারালো কিছু ছাড়াও আরো অন্যান্য মেথডগুলো ব্যবহার করতে পারেন। যেমন ধারালো জিনিসপত্রের মধ্যে রয়েছে ব্লেড, দা-বটি, চুরি সহ ইত্যাদি যন্ত্রপাতি। তবে সার্বিভাবে হাত কাটার জন্য সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে ব্লেডের ব্যবহার। যাইহোক, বিকল্প হিসেবে এক্ষেত্রে আপনি এসিডের ব্যবহার করতে পারেন। যদিও এটি বেশ কষ্টদায়ক। এছাড়া চুন এবং সাবান দিয়েও সেইম কাজটি করতে পারেন। তবে অবশ্যই আমি এর সাজেশন দিচ্ছি না। সত্যিকার অর্থে, কিওয়ার্ড রিসার্চের কারণেই আজকের আর্টিকেলটি। কোনোভাবেই আমি হাত কেটে j অক্ষর লিখবেন, সে পক্ষে আমি নই। বরং সাময়িক দুঃখ-বেদনা ভুলে থাকার জ্ন্য প্রত্যেকের নিজস্ব ধর্মের বানীগুলোই যথেষ্ট।

j অক্ষর দিয়ে হাত কাটা কিছু পিক

j অক্ষর দিয়ে হাত কাটা পিকগুলো দেখার পূর্বে অবশ্যই এর ক্ষতিকর কয়েকটি দিক নিয়ে সংক্ষেপে জানা যাক। দেখুন, আপনি হয়তো প্রচন্ড দুঃখ-কষ্টে আছেন, কিন্তু তাই বলে হাত কেটে কারো নামের প্রথম অক্ষর লেখা কোনো রকম অর্থই নেই। এর ফলে আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারে প্রভাব পড়বে + স্বাস্থ্যগতও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই j অক্ষর দিয়ে হাত কাটার পূর্বে এর অপকারিতাগুলো মাথায় রাখবেন অবশ্যই। তাহলে চলুন এবার এক এক করে কয়েকটি হাত কাটা ছবি দেখে নিই যেগুলো মূলত j অক্ষর দিয়ে-

J অক্ষর দিয়ে হাত কাটার তৃতীয় ছবি
J অক্ষর দিয়ে হাত কাটার চতুর্থ ছবি
J অক্ষর দিয়ে হাত কাটার প্রথম ছবি
J অক্ষর দিয়ে হাত কাটার দ্বিতীয় ছবি

উপরে কয়েকটি হাত কাটা ছবি দেখলেন, আশা করি উক্ত ছবিগুলো দেখেই ধারণা করতে পারছেন যে কিভাবে মানুষগণ তাদের প্রিয় মানুষের নাম হাত কেটে রাখে। এবং সেটা যেকোনো বর্ণের হতে পারে। যেমন পূর্বে আমরা অন্য বর্ণগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। ঠিক একই ভাবে এই আর্টিকেলে পরের পোস্টগুলোতেও আমরা ইংলিশ অন্য অক্ষরগুলো দিয়ে হাত কাটা পিক দেখবো। এখন আপনি উপরে দেওয়া হাত কাটা পিকগুলো হতে যেকোনো একটি সিলেক্ট করতে পারেন।

হাত কাটা পিক নিয়ে শেষ কথা

আচ্ছা, উপরে তো অনেকগুলো ছবি অথবা পিক দেখলেন j অক্ষর দিয়ে। সত্যিকার অর্থে, সৃষ্টিকর্তা ব্যাতিত আমাদেরকে এই পৃথিবীর কেউ সঠিকভাবে এবং পিউরভাবে ভালোবাসে না। তাই প্রতিনিয়ত আমরা এই দুনিয়ার মানুষ দ্বারা কষ্ট পেতেই থাকি। তবে এই কষ্ট যদি আমাদের প্রিয়জন দিয়ে থাকে, তখন সহ্য করাটা বেশ কঠিন হয়ে যায়। আর তখনই আমরা বিভিন্ন অসৎ সিদ্ধান্ত নিয়ে নিই। কেউ আত্মহত্যার, আবার কেউ হাত কাটার। তারই ধারাবাহিকতায় আজকে আমরা j অক্ষর দিয়ে হাত কাটা সম্পর্কে জানার পাশাপাশি অনেকগুলো ছবিও দেখেছি। যদিও একজন মুসলিমের মোটেও উচিত নয় এই সকল কাজ করার। তবে দুঃখ-কষ্টে ভুল ক্রমে এই কাজগুলো করে ফেলে। তাই আপনিও যদি উক্ত সিদ্ভান্ত নিয়ে থাকুন, তাহলে প্রথমে পরিবারের কথা ভাবুন এরপর আখিরাতের কথা ভাবুন। এরপর যদি আপনার বিবেক আপনাকে বাধা না দেয়, তাহলে আপনি যেকোনো কাজই করতে পারেন। এবং বিভিন্ন অক্ষর দিয়ে হাত কাটার মতো কাজও। আর সেটা যদি হয় j অক্ষর দিয়ে, তাহলে উক্ত অক্ষর দিয়েও হাত কাটতে পারেন। তবে কোনো ভাবেই আমি এটিকে সমর্থন করি না।

Leave a Comment