A অক্ষর দিয়ে হাত কাটা পিক

A অক্ষর দিয়ে হাত কাটা পিক

যদিও A অক্ষর দিয়ে হাতা কাটা পিক ইন্টারনেটে তেমন নেই, কিন্তু তারপরও আমি চেষ্টা করেছি পাঠকদের সুবিধার্থে বেশ কিছু হাত কাটা পিক তুলে ধরতে, যেগুলো একই সাথে ইংরেজী বর্ণ বা অক্ষর A দিয়ে। আচ্ছা যাইহোক, যেহেতু আপনারা A বর্ণ দিয়ে নানা ধরনের হাত কাটা ইমেইজ দেখতে চেয়েছেন, আপনাদের স্বার্থে নিম্নে আমি বেশ কিছু ছবি তুলে ধরেছি। আশা করি সেগুলো আপনাদের উপকৃত করবে।

নোটঃ অনেক পাঠক মনে করতে পারেন যে, উক্ত আর্টিকেল এবং উল্লেখিত ছবি দ্বারা আমি হাত কাটাকে প্রমোট করতেছি। বস্তুত, এসব কর্মসমূহকে আমি দৃঢ়ভাবে অবেজ্ঞা করি এবং সবাইকে অনুৎসাহিত করি।

A দিয়ে হাত কাটা পিক

A দিয়ে হাত কাটা পিক

এই মূহর্তে বোধহয় আপনারা বেশ আগ্রহ সহকারে অপেক্ষা করছেন কাঙ্খিত ছবিগুলো দেখার জন্য। আচ্ছা, আলোচনা বিলম্ব না করে চলুন দেখে নিই কয়েকটি A অক্ষর দিয়ে হাত কাটা ছবি-

A অক্ষর দিয়ে হাত কাটা প্রথম পিক
A অক্ষর দিয়ে হাত কাটা দ্বিতীয় পিক
A অক্ষর দিয়ে হাত কাটা তৃতীয় পিক
A অক্ষর দিয়ে হাত কাটা চতুর্থ পিক

উপরে মোট চারটি ছবি তুলে ধরা হয়েছে। এগুলো ছাড়াও আরো অনেকগুলো ইমেইজ দিতে পারতাম, তবে সামগ্রিক দৃষ্টিতে এটি পাঠকদের উপর নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করতে পারে। আর এ বিধায় এখানে শুধু চারটি পিকচারই তুলে ধরেছি। এরপরও আশা করি উক্ত পিকচারগুলোই আপনাদের জন্য যথার্থ হবে।

A দিয়ে হাত কাটা পিক নিয়ে কিছু কথা

আমি পূর্বের আর্টিকেলগুলোতেও বলেছি যে, আমাদের এই দেহটা হলো মহান আল্লাহ তা’আলা প্রদত্ত আমানত। আর সেই প্রেক্ষিতে দেহটার যত্ন নেওয়া আমাদের কর্তব্য। সেই প্রেক্ষিতে, যদি আমরা কেউ সেই আমানতের ক্ষতি সাধন করি, তাহলে তা আমানতের খিয়ানত হিসেবে গণ্য হবে। আর আমানতের খিয়ানত করা মূলত মুনাফেকের লক্ষণ। সেই দৃষ্টিতে যারা আমরা হাত কেটে প্রিয়তমার নাম লিখি বা তার নামের প্রথম অক্ষরটি লিখি, সেটি হলো সরাসরি মোনাফেকি। সেটা আমাদের করা মোটেও ঠিক নয়। তাই আমরা যদি কোনো কারণে কষ্ট পাই বা আমাদের প্রিয় মানুষটি কষ্ট দিয়ে চলে যায়, তার ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে হাত কাটা হতে বিরত থাকতে হবে। এখন হয়তো অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন যে, কিভাবে আমরা তখন শান্ত থাকবো বা রিলেক্স থাকবো। আসলে তখন আপনাকে আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল করতে হবে। অন্যথায় দুনিয়াবি তাচ্ছিলতায় আপনি বিভ্রান্তিতে পড়তে পারেন।

আচ্ছা যাইহোক, আপনারা যারা যারা A বর্ণ দিয়ে হাত কাটা পিকচারগুলো দেখতে চেয়েছেন, মূলত তাদের জ্ঞাতার্থেই আজকের পোস্ট/আর্টিকেল। এখন আপনি সেটাকে ভালো কাজেও ব্যবহার করতে পারেন আবার খারাপ কাজেও ব্যবহার করতে পারেন। তবে সেটার দায়বার সম্পূর্ণ আপনারই। অতএব, হাত কাটে নিজেকে কষ্ট না দিয়ে কষ্ট নিবারণের অন্য যে হালাল উপায়গুলো রয়েছে, সেগুলো অনুসরন করুণ। আশা করি আপনার মনে থাকা কষ্ট কিছুটা হলেও লাঘব হবে।

আমরা মানুষেরা স্বভাবতই কষ্ট সহ্য করতে পারি না। যে কারণে সামান্য বিরহে পতিত হলেই আমরা হাত কেটে তা বোঝাতে চাই অথবা সেটা যাই রুক্ষ কিছু হোক না কেন। তাই আমার পরামর্শ হলো- উক্ত কাজগুলো হতে আপনারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করুণ বিরত থাকতে।

আর্টিকেলের শেষাংশে এসে বলতে পারি যে, আপনারা যারা যারা A অক্ষর দিয়ে হাত কাটা পিক দেখতে চেয়েছেন, তারা উপরোক্ত হাত কাটা ছবিগুলো দেখে উপকৃত হতে পারবেন। আজ আর নয়, পরর্বতী আর্টিকেলে নতুন টপিক নিয়ে পুনরায় আবার আসবো। আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ।

Leave a Comment