ঢাকাস্থ গ্রীন রোড আবাসিক হোটেল খুঁজে পাওয়া তেমন প্যারাদায়ক না, কিন্তু ভালো ও কোয়ালিটিফুল আবাসিক হোটেল পাওয়া তুলনামূলক কষ্টসাধ্য। আর এই সমস্যার কিছুটা সমাধান দিতেই আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি।
আরো জানুন: কাকলি বনানী আবাসিক হোটেল এবং পান্থপথ আবাসিক হোটেল সম্পর্কে।
একজন হিউম্যান হিসেবে আমাদের প্র্রয়োজনবোধে নানা জায়গায় যেতে হয় এবং সেখানে অবস্থান করতে হয়। আবার কেউ কেউ রাত্রি যাপন কিংবা কিছুদিন রেস্ট নেওয়ার জন্যও জায়গার পরিবর্তন ঘটায়। আর তখনই প্রয়োজন হয় ভালো ও কোয়ালিটি সম্পূর্ণ একটি আবাসিক হোটেলের। যেমন যারা যারা গ্রীন রোডে দরকারে এসেছে বা রিলাক্সের জন্য এসেছে, তারা ভালো হোটেল বাচাই করতে গিয়ে ব্যাপকভাবে সমস্যার সম্মুখীন হয়। আপনি যদি গ্রীন রোড গিয়ে আবাসিক হোটেল খুঁজেন, তাহলে অনেক হোটেল পাবেন। এর বেশিরভাগই হলো লোকাল আবাসিক হোটেল। যেগুলো একজন ব্যক্তির জন্য অনেকটা ঝঁকিপূর্ণ। আর সেই ক্ষেত্রে আপনাকে নানা রকম হ্যায় পরিবেশে পড়তে হয়। আর এসব দিক খুব সহজেই কাটিয়ে উঠতে পারেন মাত্র কিছু নিয়ম-কানুন মান্য করার মাধ্যমে। নিম্নে আমি বেশ কিছু নিয়ম-কানুন তুলে ধরেছি, যেগুলো আপনি মান্য করে গ্রীন রোডে ভালো ও কোয়ালিটিফুল আবাসিক হোটেল ভাড়া করতে সক্ষম হবেন।
গ্রীন রোড আবাসিক হোটেলের লিস্ট
এই পর্বে আমরা ঢাকার গ্রীন রোড সহ আশেপাশে থাকা ভালো আবাসিক হোটেলগুলো সম্পর্কে জানবো এবং তাদের নাম সহ যোগাযোগের মাধ্যমও তুলে ধরবো। আবাসিক হোটেলের তালিকাটি দেখার পরই আমরা জানার চেষ্টা করবো যে, কিভাবে আমরা একটি ভালো ও কোয়ালিটিফুল হোটেল চয়েজ করতে সক্ষম হবো সে সম্পর্কে। যাইহোক, চলুন তাহলে দেখে নিই গ্রীন রোড এর আবাসিক হোটেল সমূহ-
গ্রীন রোড আবাসিক হোটেল লিস্ট | যোগাযোগ |
SEL Nibash Hotel & Serviced Apartments | 01819558151 |
HOTEL MUNA International Residential | 01784011232 |
উপরে দেওয়া এই দুটি আবাসিক হোটেল খুব জনপ্রিয় এবং বিশ্বস্ত গ্রীন রোডের মধ্যে। তারপরও আপনি যখন হোটেল ভাড়া করতে যাবেন, তখন দয়া করে পুনরায় তাদের সম্পর্কে যাচাই করে নিবেন। অন্যথায় কোনো রকম সমস্যার সম্মুখীন হলে কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়। ঢাকার গ্রীন রোড আবাসিক হোটেল নিয়ে তো অনেক কথা বলা হলো, এবার চলুন জানা যাক কিভাবে আমরা খুব সহজেই একটি ভালো ও কোয়ালিটিফুল আবাসিক হোটেল ম্যানেজ ও ভাড়া করতে পারি।
ঢাকার গ্রীন রো আবাসিক হোটেল ভাড়ার নিয়ম
কিভাবে আবাসিক হোটেল ভাড়া করতে হয়, এই বিষয়ে আমরা প্রায় সবাই মোটামোটি অভিজ্ঞ। কিন্তু কিভাবে আমরা বিশ্বস্ত এবং কোয়ালিটিফুল আবাসিক হোটেল ভাড়া করতে পারি, এই বিষয়ে অনেকে অনভিজ্ঞ। যাইহোক, এখন আমরা আবাসিক হোটেল ভাড়ার পুর্বের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো।
দেখুন, আপনি যখন একটি আবাসিক হোটেল ভাড়া করতে যাবেন, হোক সেটা গ্রীন রো আবাসিক হোটেল কিংবা অন্য যেকোনো হোটেল, তখন আপনাকে জাস্ট গুটিকয়েক নিয়ম-কানুন মানতেই হবে। যেমন- অবশ্যই হোটেল ভাড়া করার পর্বে ঐ হোটলের বিস্তারিত জেনে নিবেন। ঐ হোটলের পূর্বের ইতিহাস সহ পরিবশে, ভাড়া, হিডেন চার্জ সহ ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে করে আপনি হোটেলের মধ্যে সেইফ রাখবে। লোকাল মানুষদের কাছ থেকে ঐ আবাসিক হোটেল সম্পর্কে জেনে নিবেন। তাদের এ টু জেড যত ধরনের চার্জ আছে, সবগুলোই জেনে নিবেন। এতে করে পরেরদিন কাউন্টারে এসে আপনাকে সমস্যা পোহাতে হবে না।
ঢাকা গ্রীন রোড আবাসিক হোটেল নিয়ে শেষ কথা
এই পর্বে এসে তেমন কোনো কথা নেই। তবে একটাই কথা যে, আপনাকে নিজ থেকে সতর্ক হতে হবে। অন্যথায়, লোকাল কিছু প্রতারক সাধারণ মানুষদেরকে বিভিন্নবাবে হয়রানি কের। আর অবশ্যই গ্রীন রোডে লোকাল আবাসিক হোটেল এড়িয়ে যেতে হবে। এর অন্যতম কিচু কারণ পূর্বের পোস্টে তুলে ধরেছি।
আজ আর নয়, ঢাকার গ্রীন রোড আবাসিক হোটেল সম্পর্কিত আজকের আর্টিকেলেটি এই অবধিই। আশা করি এই নিয়ে আপনাদের মনে এই য়েনয়ে পশ্ন নেই। সুতরাং আজ আর নয়, নিম্নে কমেন্ট বক্স এ আপনার সুখ’-দু”খ কিংবা কোনো কোয়ারি থাকলে করতে পারেন। ধন্যবাদ।
আমি ইকরামুল হক। শুধু মাত্র নিজের প্যাশনেট থেকে ব্লগিং করছি। চেষ্টা করি প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে এবং সেই সাথে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। তারই ধারাবাহিকতায়, প্রতিনিয়ত আমার লিখনী প্রকাশ করছি দূরভাষে। সো, স্টে উইথ মি এন্ড নো মোর এন্ড গ্রো ইউর নলেজ।